• মুক্ত কলাম

    করোনা দুর্যোগেও দুঃসাহসী একজন শেখ হাসিনা– ডা. ফাহিম আল ফয়সাল

      প্রতিনিধি ২৭ মে ২০২০ , ১২:১০:১৭ অনলাইন সংস্করণ

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

    করোনার এই অন্তিম মুহূর্তে পুরো বাঙ্গালী জাতি আজ অস্থির চিত্তে একজনকে স্মরণ করছেন, যিনি পুরো বাংলাকে এক করেছিলেন। যার তর্জনীতে পুরো বাংলার আকাশ গর্জে উঠেছিল। যিনি শোষিত মানুষের নেতা ছিলেন। যিনি চেয়েছিলেন আমলাতান্ত্রিক জটিলতার অবসান ঘটিয়ে বাংলার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে সোনার বাংলা গড়তে।
    তিনি আমাদের মহাননেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার জীবনের সবচাইতে বড় একটা সম্পদ তিনি আমাদের জন্য রেখে গেছেন। জননেত্রী, দেশরত্ন, ভাষাকন্যা ইত্যাদি নামে ভূষিত করা হয় সেই সম্পদকে। পুরোনো দিনের মানুষগুলো যাকে পরম মমতায় সম্বোধন করে ‘শেখের বেটি’।
    ইটালিসহ অনেক দেশ যখন করোনার ছোবলে দিশেহারা হয়ে নিরুপায় হয়ে বলেছেন, আমাদের এখন আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কিছু করার নেই। সেখানে ২০ কোটি মানুষের ছোট্ট একটি দেশ, যাদের জন্য মুক্তির দূত হিসেবে একজনই এসেছিলেন, যিনি আমাদের সাহস দিয়ে বলেছেন, আমাদের সব প্রস্তুতি আছে। আপনারা ভয় পাবেন না।
    একজন ধার্মিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি সব সময় আল্লাহর উপর ভরসা রেখেই কথা বলে থাকেন। তার এই দূরদর্শিতার জন্য তিনি আজ বাংলাদেশ পেরিয়ে বিশ্বনেত্রী। বিশ্বপরিমণ্ডলে এক অকুতোভয় নেত্রী, চ্যাম্পিয়নস অফ দা আর্থ, জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই আমি বলতে চাই, আমি মহাসমুদ্র দেখিনি, শেখ হাসিনাকে দেখেছি। কারণ পরিবারের সদস্যদের হারানোর পরেও তিনি দেশের সব মানুষকে নিজের পরিবারের সদস্য মনে করেন। সমুদ্রের মত বিশাল মন ছাড়া এটা সম্ভব না।
    স্বাধীনতার পরে দীর্ঘসময় ধরে তিনি বাংলার প্রধানমন্ত্রী। ষড়যন্ত্রকারীরা ওত পেতে ছিল সহস্রবার। তার লালিত সপ্নপূরণে বাধা এসেছিল বারবার। নিজের জীবন বাজি রেখে কীভাবে একজন মানুষ শত প্রতিকূলতাকে তুচ্ছজ্ঞান করে এগিয়ে যেতে পারে, সারাবিশ্বে তিনি তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখেছেন। তার রাজনৈতিক জীবনের পুরোটাই দেশের মানুষের কল্যাণের কথা ভেবে কাটিয়েছেন। এখনো কাজ করে যাচ্ছেন। যার ফলশ্রুতিতে গত নির্বাচনে তার দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সংসদের ৩০০ আসনের ২৮৮টিতেই জয় লাভ করে।
    ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন প্রথম প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সেদিন থেকেই মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের প্রতি জোর দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। অদম্য সাহসিকতায় এগিয়ে যাচ্ছেন। খাদ্যনিরাপত্তার পাশাপাশি স্বাস্থ্যখাতে বৈপ্লবিক উন্নতি সাধন করেছেন তিনি।
    পৃথিবীর বুকে স্বাস্থ্যসেবায় উদাহরণ তৈরি করেছেন। বিখ্যাত ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেট বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের সাফল্যকে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে এক বিরাট বিস্ময় হিসেবে উল্লেখ করেছে।
    জনস্বাস্থ্যবিদরা এ খাতকে প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তারা বলছেন, ব্যাপক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেও স্বাস্থ্যখাতে বাংলাদেশ দারুণ ভালো করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টেকসই রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির ফলেই মা ও শিশু স্বাস্থ্যভিত্তিক স্বাস্থ্যকৌশল, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি, কম খরচের উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বাস্তবায়ন, মাঠকর্মীদের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপন, কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কার্যকর সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ, সরকারের আন্তঃমন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার দেশের স্বাস্থ্যখাতে আমূল পরিবর্তন এনে দিয়েছে।
    গ্রামীণ ও প্রান্তিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে ৩৬ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর অবদান অনস্বীকার্য।নতার এই দূরদৃষ্টি দিয়েই তিনি বাংলাদেশের ২০ কোটি মানুষকে করোনার ভয়াল গ্রাস থেকে রক্ষায় নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।
    কোভিড-১৯-এর করাল থাবায় বিশ্ব আজ বিপর্যস্ত। সারা বিশ্বে তিন লাখের বেশি মানুষ এরই মধ্যে মৃত্যুবরণ করেছে। অন্যদেশ যেভাবে করোনা মোকাবেলা করছে, প্রধানমন্ত্রীর কৌশল একদম ভিন্ন।
    এই ভাইরাসজনিত কারণে একদিকে অনগ্রসর, অর্থনৈতিকভাবে অস্বচ্ছল মানুষদের ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে হচ্ছে, অন্যদিকে বর্ষার আগেই হাওরের ধান কেটে কৃষকদের ঘরে তুলে দেয়া হচ্ছে।
    তার নির্দেশে ছাত্রলীগ কৃষকদের ধানকাটায় সহায়তা করে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। প্রধানমন্ত্রী এটার পাশাপাশি শিল্পোদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, গার্মেন্টকর্মী, পরিবহন শ্রমিক, দিনমজুর, কৃষি শ্রমিক ও রিকশাচালকসহ সবাই যেন তাদের নিজ নিজ ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নিতে পারে, সে জন্য খাতভিত্তিক প্রণোদনা প্যাকেজ ও আর্থিক সহায়তা দিচ্ছেন।
    আক্রান্তদের স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি ত্রাণ সহায়তা প্রদান, সামাজিক দূরত্ব রক্ষা, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে স্বাভাবিক থাকে এই জন্য বহুমাত্রিক কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। এ বিশাল কর্মযজ্ঞের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়কের মতো বঙ্গবন্ধুকন্যা গণভবন থেকে দৃঢ় মনোবল নিয়ে প্রতিনিয়ত সার্বিক কার্যক্রম মনিটরিং ও সমন্বয় করে চলেছেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সব জেলার অবস্থান জেনে নিচ্ছেন।
    গত ৩১ মার্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ৬৪টি জেলার জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বিভিন্ন দপ্তরের মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে একযোগে ভিডিও কনফারেন্সে গণভবন থেকে সরাসরি কথা বলেন।
    এরপর পর্যায়ক্রমে বিভাগওয়ারি প্রতিটি জেলার সঙ্গে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চলমান কার্যক্রম সমন্বয়ের লক্ষ্যে ভিডিও কনফারেন্স চালিয়ে যাচ্ছেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে তিনি প্রান্তিক পর্যায়ের খোঁজখবর নেন, সমস্যা জানতে চান এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। সবাইকে তিনি অবিরাম সাহস জুগিয়ে এই বৈশ্বিক মহামারী মোকাবিলায় আত্মবিশ্বাসী করে তুলছেন।
    দেশের এই দুঃসময়ে কেউ দুর্নীতি করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর হুশিয়ারি দিয়েছেন। নিজ দলের প্রায় অর্ধশতাধিক ইউপি চেয়ারম্যানকে বরখাস্ত করেছেন, যেটা নজির হয়ে থাকবে ইতিহাসে।
    গত ডিসেম্বরের শেষে চীনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেয়ার পরপরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা ও আইইডিসিআর যৌথভাবে কাজ শুরু করে।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে প্রধান করে তিনি জাতীয় কমিটি ঘোষণা করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে জাতীয় কমিটি এবং বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়েও কমিটি গঠিত হয়েছে।
    জননেত্রীর এই সার্বিক তত্ত্বাবধানে দেশব্যাপী বর্তমানে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালগুলোতে কভিড-১৯ রোগের পরীক্ষা এবং চিকিৎসা সুষ্ঠুভাবে চলছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সম্মুখসারির যোদ্ধা নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিয়ত অনুপ্রেরণা জুগিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    প্রত্যক্ষভাবে করোনা রোগীদের নিয়ে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য বিশেষ পুরস্কার ও প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন তিনি। এ জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া এই ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি সদস্য, আনসার এবং প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মচারীদের জন্য বিশেষ বীমা ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
    দায়িত্ব পালনকালে যদি কেউ আক্রান্ত হন, তাহলে পদমর্যাদা অনুযায়ী প্রত্যেকের জন্য থাকছে পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকার স্বাস্থ্যবীমা এবং মৃত্যুর ক্ষেত্রে এর পরিমাণ পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পাবে। স্বাস্থ্যবীমা ও জীবন বীমা বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৭৫০ কোটি টাকা।
    করোনা সংকট মোকাবেলায় তিনি তার দলের নেতাকর্মীদের তিন দফা নির্দেশনা দেন।
    ১. সারাদেশে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে ত্রাণ কমিটি গঠন করা হয়েছে, এ লক্ষ্যে কাজ করবে প্রতিটি সাংগঠনিক উপজেলা শাখার নেতারা।
    ২. করোনার কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় সরকার ৫০ লাখ মানুষকে রেশন কার্ডের অন্তর্ভুক্তির কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। তাছাড়া আগেই ৫০ লাখ হতদরিদ্র, দুস্থ, অসহায় ও কর্মহীন খেটে খাওয়া মানুষকে সরকারিভাবে রেশন কার্ডের অন্তর্ভুক্ত করেছে।
    ৩. ত্রাণ কার্যক্রমের পাশাপাশি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন, জনগণ যাতে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পারে সেজন্য তাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন কমিটি।
    সর্বোপরি এই ঈদের আগ-মুহূর্তে ৫০ লক্ষ পরিবারকে ২৫০০ টাকা করে মোট ১২৫০ টাকা নগদ অর্থ প্রদান করা হবে। এর জন্য তৃণমূল পর্যায়ে দুস্থ ও অভাবী মানুষদের নম্বর সংগ্রহ করা হয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা প্রেরণ করা হবে।
    যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ-বাণিজ্যবিষয়ক সাময়িকী ফোর্বসে সম্প্রতি প্রকাশিত এক নিবন্ধে করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় দ্রুততার সঙ্গে সঠিক পদক্ষেপ নেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করা হয়েছে।
    আমরা ভাগ্যবান এমন একজন ডাইনামিক, ক্যারিশমাটিক লিডার পেয়েছি। আর আমি নিজেও গর্বিত এই ভেবে যে এই মহীয়সী নেত্রীর মুক্তির জন্য আমার বাবা মরহুম মুজাম্মেল হক পাটোয়ারী (সিনিওর ভাইস প্রেসিডেন্ট, অল ইউরোপ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ) ওয়ান ইলেভেনে ইউরোপে বঙ্গবন্ধুর প্রেস সচিব আমিনুল হক বাদশাহর সঙ্গে গণস্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন। যার পুরস্কার স্বরূপ পরবর্তীতে নেত্রী ২০১৮ সালে আমার বাবার সঙ্গে ইটালির রোমে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
    বৈশ্বিক এই মহামারীর একদিন অবসান হবে, আবারো সুন্দর সকাল আসবে। আবারো মানুষ যান্ত্রিক জীবনে ফিরবে, সেদিন পুরো পৃথিবী দুঃসময়ের হিরোদের স্মরণ করবে।
    আমাদের প্রধানমন্ত্রী দিন-রাত যেভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন, তার প্রতিদান স্বরূপ আমরা সবাই একটু সামাজিক দূরত্ব মেনে চলি। যে যার দায়িত্ব বা কর্তব্য তা যথাযথ পালনের মধ্য দিয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে ভূমিকা রাখি। সরকার যথাযথ রাত-দিন কাজ করছে কিন্তু আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আমরা কতটুকু পালন বা অনুসরণ করছি তা দেখার বিষয়।
    সময়ে-অসময়ে বিরোধিতা না করে সহয়োগিতার নাম দেশপ্রম। করোনাভাইরাস সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে গেছে। এই মহাসংকটকালে বিপদগ্রস্ত মানুষকে নিয়ে রাজনীতির চর্চা থেকে বিশ্বাবাসীকে বেরিয়ে আসতে হবে।
    তা না হলে বিপদ বেড়েই চলবে। আমরা বিপন্ন হব আরও মানুষকে বিপন্ন করবো। জাতির এই সংকটকালে সরকারের পক্ষ থেকে যে দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে; তা মেনে চলাও আমাদের কর্তব্যের মধ্যই পড়ে।
    কেননা সরকারের গৃহীত প্রতিটা পদক্ষেপ জনকল্যাণমুখী। ইতোমধ্যেই শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন। পৃথিবীর মানচিত্রে তাই আজ দূর থেকে একটা উজ্জল নক্ষত্র দেখা যায়, যার নাম ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’। আর যার আলোতে এই বাংলা আলোকিত তিনি আমাদের হাসু আপা। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    লেখক: ডা. ফাহিম আল ফয়সাল, চেয়ারম্যান, সুন্দর হাসি-সুন্দর মন সোসাইটি ও পরিচালক, হলিমাইন্ড হাসপাতাল
    লেখা- সংগৃহীত।

    আরও খবর

    Sponsered content