• আইন আদালত/সাজা

    ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের সহযোগী ২৮ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদককে চিঠি

      ভাটি বাংলা ডেস্ক: ৩০ অক্টোবর ২০২৪ , ৮:৪৭:১২ অনলাইন সংস্করণ

    ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের সহযোগী দেশের ২৮ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে চিঠি পাঠিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। একই চিঠি পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটেও (বিএফআইইউ)।

    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রেস-১ শাখা থেকে গত ২২ অক্টোবর দুদক চেয়ারম্যানের কাছে চিঠিটি পাঠানো হয়। উপসচিব (তথ্য ও গণযোগাযোগ -১) মো. মাসুদ খাঁন স্বাক্ষরিত চিঠিতে ২৮ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।

     

    যেসব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে তারা হলেন- বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন, ডিবিসি নিউজের হেড অব নিউজ জায়েদুল হাসান পিন্টু, এবিনিউজ২৪ ডটকমের প্রধান সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হায়দার আলী, এটিএন বাংলার জ ই মামুন, বাংলা ইনসাইডারের সম্পাদক সৈয়দ বোরহান কবীর, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাংবাদিক ও নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাবেক প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিটি এডিটর মির্জা মেহেদী তমাল ও চিফ রিপোর্টার জুলকারনাইন রনো, সমকালের সাবেক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, বাসসের মধুসূদন মণ্ডল, ডিবিসি নিউজ টিভির মাসুদ আইয়ুব কার্জন, আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাংবাদিক ফরাজী আজমল হোসেন, বৈশাখী টিভির অশোক চৌধুরী, ইডির এক্সিকিউটিভ এডিটর রাহুল রাহা, ডেইলি সানের সম্পাদক রেজাউল করিম লোটাস, নিউজ টোয়েন্টিফোর টিভির ডেপুটি চিফ নিউজ এডিটর ও হেড অব ডিজিটাল আশিকুর রহমান শ্রাবণ, যুগান্তর পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি (সাবেক) আবদুল্লাহ আল মামুন, স্বদেশ প্রতিদিনের সাবেক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, দৈনিক মুখপাত্রের সম্পাদক শেখ জামাল হোসেন, ডিবিসি নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি আদিত্য আরাফাত, এটিএন নিউজের বিশেষ প্রতিনিধি তাওহিদুল ইসলাম সৌরভ, যুগান্তরের বিশেষ প্রতিনিধি শেখ মামুনুর রশীদ, সাংবাদিক শ্যামল সরকার, দৈনিক ইত্তেফাকের নগর সম্পাদক আবুল খায়ের এবং দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক সন্তোষ শর্মা।

    এদিকে তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাওয়ার পর বিএফআইইউ ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়ে এসব সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের যাবতীয় তথ্য চেয়েছে। তাদের নামে কোনো ব্যাংকের লকার, সঞ্চয়পত্র, ক্রেডিট কার্ডসহ অন্যান্য কোনো আর্থিক উপকরণ রয়েছে কি না বা টাকাপয়সার লেনদেন হয়েছে কি না- এসব তথ্য জানতে চেয়েছে।

    আরও খবর

    Sponsered content