• কৃষি সংবাদ

    বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কৃষি মন্ত্রণালয়ের এপিএ বাস্তবায়নে শীর্ষস্থানে

      প্রতিনিধি ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ৯:৪৯:৪৫ অনলাইন সংস্করণ

    গাজীপুর প্রতিনিধিঃ কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর/সংস্থার ২০২২-২৩ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে স্বমূল্যায়িত প্রতিবেদন ও প্রমাণকের ভিত্তিতে এপিএ টিম, কৃষি মন্ত্রণালয় কতৃর্ক চূড়ান্ত মূল্যায়নে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) শীর্ষস্থান অর্জন করেছে।

    ব্রি’র প্রযুক্তি সম্পাদক এবং প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মো. রাশেল রানা জানান, নির্ধারিত একশ স্কোরের মধ্যে ব্রি পেয়েছে ৯৮.৮৮। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব তাসলিমা আহমেদ পলি স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল—বিএআরসি (৯৮.০০) এবং জাতীয় কৃষি প্রশিক্ষণ একাডেমি—নাটা (৯৭.৪০)।
    বর্তমান সরকারের (২০০৯-২০২৩) সময়ে সরকারের প্রতিশ্রুত গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম জোরদারকরণ, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফসলের জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট হাইব্রিডসহ ৬১টি ইনব্রিড জাত উদ্ভাবন করেছে। জাতগুলো হলো—লবণাক্ত সহনশীল জাত ৯টি, জলমগ্নতা ও জলাবদ্ধতা সহনশীল ৩টি, খরা সহনশীল ৩টি, খরা পরিহারকারী ১টি, জোয়ার—ভাটা সহনশীল ২টি, সেমি—ডিপ ওয়াটার ১টি, লো—জিআই সম্পন্ন জাত ২টি, প্রিমিয়ার কোয়ালিটি ৭টি, জিংক সমৃদ্ধ ৭টি, হাইব্রিড ধান ৫টি, আউশের ৬টি, অনুকূল পরিবেশের ১৪টি জাত এবং ব্যাকটেরিয়াল ব্লাইট প্রতিরোধী জাত ১টি। এছাড়াও বর্তমান সরকারের সময়ে ধানের উৎপাদন ও ফলনোত্তর পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য ১৭টি খামার যন্ত্রপাতি উদ্ভাবন ও উন্নয়ন করেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট।

    আরও খবর

    Sponsered content