প্রতিনিধি ১৯ নভেম্বর ২০২২ , ১২:২৪:৩৩ অনলাইন সংস্করণ
বিএনপির সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, বিএনপির সমাবেশে লাখ লাখ জনতা দেখে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। সমাবেশ বানচাল করতে সরকারের পক্ষ থেকে যা যা করার তাই করছে। এসব করে সরকারের লাভ হবে না। সরকার যতই যড়যন্ত্র করুক না কেন সিলেটে গণজোয়ার ঠেকাতে পারবে না। ইনশাআল্লাহ বিএনপির বিজয় খুব সন্নিকটে।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সরকার দেওলিয়া হয়ে গেছে। তাই বিএনপির সমাবেশ বানচাল করতে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে তাদের দিয়ে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জাতীয় সরকার গঠন ও দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট গঠন করা হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন বিএনপির একার পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের মেধা, প্রজ্ঞা ও গঠনমূলক মতামত জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করতে পারবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য জহির উদ্দিন স্বপনের সভাপতিত্বে সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য সচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের গণি চৌধুরী সভাটি সঞ্চালনা করেন।
মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন- পাবনা মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল করিম, পাবনা জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মির্জা আজিজুর রহমান, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন, পাবনা প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি মির্জা আজাদ, জাসদ (রব) পাবনা জেলা শাখার সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন কবির ও ড্যাবের পাবনা জেলা শাখার সদস্য সচিব ডা. আহমেদ মোস্তফা নোমান প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাসুদ খন্দকার, বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য ড. মোর্শেদ হাসান খান ও আতিকুর রহমান রুমন, পাবনা প্রেস ক্লাবের সাবেক সম্পাদক আঁখিনুর ইসলাম রেমন, দৈনিক সিনসার সম্পাদক এসএম মাহবুব আলম, ডেইলি মর্নিং টাচের সম্পাদক এমজি বিপ্লব চৌধুরী, সূচনা সমাজ কল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক পূর্ণিমা ইসলাম, পাবনা জেলা গণপরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট গোলাম সরোয়ার খান জুয়েল, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক অডিটর আ্যাডভোকেট আজিজা তামান্না স্বর্ণা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।