প্রতিনিধি ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ , ১১:৪৩:১৯ অনলাইন সংস্করণ
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ৪নং চরনারচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রতন কুমার দাস তালুকদারের সাথে ইউপি সদস্যদের ভূল বোঝাবুঝির কারণে একটি দূরত্ব সৃষ্টি হওয়ার কারণে অনাস্থা প্রস্তাবের অভিযোগটি প্রত্যাহারের জন্য পূণরায় আবেদন করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে চরনারচর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চন্দন তালুকদারের নেতৃত্বে ১০জন ইউপি সদস্য স্বাক্ষরিত এই প্রত্যাহারের আবেদনপত্রটি দিরাই উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোঃ শফি উল্ল্যাহ’র নিকট দাখিল করেন। আবেদনপত্রে জানা যায়, ইউপি সদস্যরা গত ২৫ নভেম্বর চেয়ারম্যান রতন কুমার দাস তালুকদারকে দর্ূনীতিবাজ আখ্যায়িত করে যে অনাস্থা প্রস্তাবটি এনে যে অভিযোগটি সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও দিরাই উপজেলা নিবার্হী অফিসারের নিকট করা হয়েছিল তা আদো সঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে চেয়ারম্যান কোন প্রকার অনিময় আর দর্ূনীতির সাথে সম্পৃত্ত নয় মর্মে গত ২৫ ডিসেম্বর চরনারচর ইউনিয়নের সকল গণমান্য ব্যাক্তিবর্গে উপস্থিতিতে এলংজুরী গ্রামে চেয়ারম্যানে বাড়িতে পরিষদের ১০ জন ইউপি সদস্যসহ এক সালিশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সকল গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ১০ জন ইউপি সদস্যরা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগটি সঠিক নয় মর্মে প্রতিয়মান হওয়ায় চেয়ারম্যানের সাথে তাদের ভূল বোঝাবুঝির অবসান হয়। পূর্বেকার দায়েরকৃত অনাস্থা প্রস্তাবের অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগটি প্রত্যাহারের সময় উপস্থিত ছিলেন, কমরেড অমরচাঁন দাস,রফিনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রেজুয়ান হোসেন খান,চরনারচর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চন্দন তালুকদার,ইউপি সদস্য প্রদীপ ভৌমিক,তপন ভৌমিক,আরজ আলী,ইউনুছ মিয়া,রুপক কুমার রায় চৌধুরী,সত্যবান বৈষ্ণব,মহিলা সদস্যা নাসিমা,মমতাজ বেগম,নান্টু শেখর দাস,নুনু দাস ও সাইদুর রহমান প্রমুখ।