প্রতিনিধি ১ মে ২০২১ , ১২:২০:৪২ অনলাইন সংস্করণ
এদিকে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, নারী শিশুসহ ডায়রিয়া রোগীরা সিট না পেয়ে হাসপাতালের ফ্লোরে শুয়ে আছেন। রোগীদের স্বজনরাও ভীর করছে হাসপাতালে। ৩১ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি রেজিঃ অনুযায়ী এক সপ্তাহের পরিসংখ্যায় দেখা যায় ২৮ এপ্রিল চিকিৎসাধীন ছিল ৫৯ জন, ২৭ এপ্রিলে ৮৮ জন, ২৬ এপ্রিলে ৮৩ জন, ২৫ এপ্রিলে ১০৭ জন, ২৪ এপ্রিলে১০৫ জন, ২৩ এপ্রিলে ১০৮ জন এবং ২২ এপ্রিলে ১১৭ জন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা ডা. কবির সোহেল জানান, মৌসুমি আবহাওয়া ও মানুষের অসচেতনতার কারনে ডায়রিয়া বাড়ছে। আমরা সাধ্যমতো চিকিৎসা দিচ্ছি। স্যালাইন ও ঔষধের কোন রকম সংকট নেই। তবে জনবল সংকটের কারনে রোগী সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়। আগের চেয়ে প্রাদুর্ভাব কিছুটা কমে এসেছে। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে প্রতিটি ইউনিয়নের ওয়ার্ডে স্বাস্থ্য কর্মির মাধ্যমে প্রচারণা অব্যাহত আছে।