এই নির্ধারিত সময়ে চাকুরী প্রার্থী মোস্তাক আহমদ ও তার বন্ধু সাইফুল ইসলাম রাহি জজ আদালতে গিয়ে গোলাম কিবরিয়ার সাথে দেখা করেন এবং টাকা ফেরত দিতে বলেন। এ সময় গোলাম কিবরিয়া, মোস্তাক আহমদ ও তার বন্ধু সাইফুল ইসলাম রাহিকে চাদাঁবাজ উল্লেখ করে পুলিশ ডেকে এনে পুলিশের হাতে তুলে দেন বলে মোস্তাকের মা দিলরুমা খান সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন।
অবিলম্বে তার ছেলে মোস্তাক ও তার বন্ধ রাহির নিঃশর্ত মুক্তির পাশাপাশি প্রতারক কোর্ট স্টাফ গোলাম কিবরিয়াকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রদানের জন্য স্থানীয় জেলা প্রশাসনের নিকট দাবী জানান।
পাশাপাশি মোস্তাক আহমদ পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক এবং তার বন্ধু সাইফুল ইসলাম রাহি সুনামগঞ্জ সৈনিক দলের সভাপতি বলে দিলরুবা দাবী করেন। সংবাদ সম্মেলনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন,আলী নুর,মিন্ট খান,আব্দুল জলিল,শাহজাহান খান,পারুল বেগম,রুহুল আমীন ও সোনা মালা প্রমুখ।