অভিযোগে আরো জানাযায় ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম গত কয়েকমাস পূর্বে ও যেখানে তিনি দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জড়িত ছিলেন এই কয়েকমাসের ব্যবদানে তিনি অবৈধ মদ,ইয়াবা ও অস্ত্রের ব্যবসা করে ইতিমধ্যে শিলডোয়ার গ্রামে দুইকোটি টাকা খরচ করে আলিসান বাড়ি নির্মাণ করেন এবং প্রায় ৫০ লাখ টাকা দিয়ে ঢাকা মেট্রো-ম ৮১৩ নম্বরে আরব অট্রো এসি গাড়ি ক্রয় করেন।
তাছাড়া ক্যাম্পের বাজারে স্বর্ণা ফার্মেসী খুলে খুবই দাপটের সঙ্গে চলাফেরা করছেন। এলাকার কেহ তার অবৈধ ভারতীয় মদ,ইয়াবা ও অস্ত্র ব্যবসার প্রতিবাদ করলে তাদের উপর চালানো হয় অত্যাচারের স্ট্রীমরোলার। সে চিনাকান্দি সীমান্ত দিয়ে স্থানীয় পুলিশ ও বিজিবিকে ম্যানেজ করে প্রতিরাতে ভারত থেকে অবৈধভাবে মরণ নাশক ইয়াবা,মদ ও অস্ত্র দেশে এনে অল্পদিনে শতকোটি টাকার মালিক বনে গেছেন।
এ ব্যাপারে অভিযোগকারী মোঃ আলতাব মিয়া সাংবাদিকদেও বলেন,আমি একজনগরীব দিনমুজুর হওয়ার সুবাদে চোরকারবারী ডাঃ ইয়াকুল ইসলাম আমার ছেলে রুমান মিয়া(১৫)কে দিয়ে ঐ সমস্ত অবৈধ কাজে সহযোগিতা কার প্রস্তাব দেয়। এতে আমি এবং আামর ছেলে রাজি না হওয়াতে মাদক সম্রাট ডাঃ ইয়াকুল মিয়া আমার অবুঝ এই সন্তানটিকে কয়েকবার পিঠিয়ে রক্তাক্ত করেছে।
গত ১৭ই সেপ্টেবর আমার ছেলে চিনাাকন্দি সীমান্তবর্তী ভারত থেকে অবৈধভাবে এই সমস্ত মরণ নাশক ইয়াবা,মদ ও অস্ত্র আনার জন্য নির্দেশ প্রদান করলে আমার এই অবুঝ শিশুটি যেতে পারবে না বলে জানালে ইয়াকুল আমার ছেলে রুমান মিয়া জিগাতলা বাজারে শ্রমিকের কাজ করার সময় তাকে ধরে এনে লাঠি দিয়ে বেদড়ক পিঠিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে মারার কারণ জানতে চাইলে ইয়াকুল আমাকে ও মারতে আসে।
তাছাড়াও সন্ত্রাসী ডাঃ ইয়াকুল এলাকায় প্রচার করে স্থানীয় পুলিশ ও বিজিবি নাকি তার তার প্রতি আনুগত্য এই দুটি বাহিনীকে ম্যানেজ করেই এমন অবৈধ কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। অবিলম্বে এই ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুলকে গ্রেপ্তার করে কঠোর শাস্তির পাশাপাশি তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এই ইয়াবা ব্যবসার সাথে কারা কারা জড়িত সব বেরিয়ে আসবে বলে তিনি মনে করেন।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ডাঃ ইয়াকুলের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদকর্মীদের অকথ্যা ভাষায় গালিগালাজ করে ফোনের লাইন কেটে দেন।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জে পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন অভিযোগ পাওয়ার সত্যতা স্বীকার করে জানান,বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রমানিকত হলো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।