ফাহমিদা ইসলাম মুন্নী, স্টাফ রিপোর্টার: ২০ জুন ২০২৪ , ২:৩৪:৪১ অনলাইন সংস্করণ
একই সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় ১০৭টি, কানাইঘাট উপজেলায় ৭২টি, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ৬৪টি, জৈন্তাপুর উপজেলায় ২৭টি, ওসমানীনগর উপজেলায় ৩০টি, বিশ্বনাথ উপজেলায় ৩০টি, বালাগঞ্জ উপজেলায় ২৬টি, সিলেট সদর উপজেলায় ২৩টি, বিয়ানীবাজার উপজেলায় ১৭টি, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় ১০টি, জকিগঞ্জ উপজেলায় ৯টি ও গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বন্যার পানি ঢুকেছে।
সিলেটের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাখাওয়াত এরশেদ প্রথম আলোকে জানান, বিদ্যালয়গুলোয় এখন ছুটি চলছে। তবে যেসব বিদ্যালয়ে বন্যার পানি ঢুকেছে, সেগুলোর ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পানি কমে গেলে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা সম্ভব হবে।
এদিকে সিলেটের জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা সম্ভব হবে না। কতটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা প্লাবিত হয়েছে, এর তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। আনুমানিক জেলায় ৫০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা প্লাবিত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে আমাদের কাছে তথ্য এসেছে। তবে এ সংখ্যা বাড়বে।’
এর আগে গত ২৯ মে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটে বন্যার দেখা দেয়। ৮ জুনের পর থেকে বন্যা পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে আসে। সর্বশেষ গত সোমবার শুরু হওয়া অবিরাম বৃষ্টিতে আবার জেলায় বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে।