• অনিয়ম / দুর্নীতি

    আমাকে হারিয়ে দেয়া হয়েছে, উচ্চ আদালতে যাব – হিরো আলম

      প্রতিনিধি ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , ১:১০:২৮ অনলাইন সংস্করণ

    বগুড়া-৪ সংসদীয় আসনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে হিরো আলম বলেছেন, এই সরকারের সময় সুষ্ঠু ভোট আশা করা যায়না। আশ্চর্যের বিষয় হলো হিরো আলমকে দেখে তারা ভয় পায়। ফলাফল বাতিলের আবেদন নিয়ে তিনি উচ্চ আদালতে যাবেন।

    গতকাল বৃহস্পতিবার ফলাফল সংক্রান্ত কাগজপত্র নিতে তিনি জেলা নির্বাচন অফিসে যান। এ সময় সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুব হাসান হিরো আলমকে কাগজ সরবরাহের করার কথা বলে জানান, প্রথমে গেজেট হওয়ার একমাসের মধ্যে আপনাকে নির্বাচন ট্রাইবুনালের যেতে হবে।

    যেকোন ওয়েবসাইট তৈরী করতে যোগাযোগ করুন।

    আগেই উচ্চ আদালতে যাওয়া যাবে না। এরপর হিরো আলম গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে কথা বলে নির্বাচন কর্মকর্তাকে বলে মিষ্টি খাওয়ান। এরপর নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান তখন গণমাধ্যম কর্মীসহ সবাইকে মিষ্টি খাওয়ান।

    এ সময় হিরো আলম বলেন, প্রকৃত অর্থে আমি বিজয়ী, আমাকে হারিয়ে দেয়া হয়েছে। ভোটাররাও এটা মেনে নিতে পারছেনা।

    ইভিএম নিয়েও প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, মারবে এক জায়গায় যাবে অন্য জায়গায়। তাই ইভিএমও সঠিক নয়।

    হিরো আলম শুধু বগুড়া-৪ আসন নিয়ে চ্যালেঞ্জ গেলেও বলেন, বগুড়া-৬ আসনেও ভোট সঠিক হয়নি। সঠিক ভোট হলে আওয়ামী লীগ জীবনেও বগুড়ার এই আসনে জিততে পারবেনা।

    তার অভিযোগ, বগুড়া সদরে অনেক কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ বিরোধী পক্ষের এজেন্টদের ঢুকতেই দেয়নি। তিনি বলেন, আসলে আমাকে একটিমহল মেনে নিতে পারছেনা।

    কারণ, আমি দেখতে সুন্দর না, চেহারা ভালো না, লেখা পড়া কম। আমি সংসদে গেলে নাকি ইজ্জত যাবে। এ কারণে এবার দিয়ে দুই বার আমার মনোনয়ন বাতিল করা হলো। হাইকোর্ট থেকে মনোনয়ন ফিরিয়ে আনতে হলো।

    হিরো আলম প্রশ্ন তুলে বলেন, শিক্ষিতরাও মানুষ, আমিও মানুষ। আমার মত লোকদের হেয় করবে এটা কোন শিক্ষা? যদি আমার মত মানুষ সংসদে গেলে লজ্জা হয় কিছু লোকের তাহলে আইন করে বাতিল করা হোক আমাদের মত মানুষ যেন ভোটে না দাঁড়াতে পারে।

    এছাড়া তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংক্রান্ত ভোটের আইন নিয়েও উচ্চ আদালতে যাবেন জানিয়ে বলেন, আমি যে ভোট পেয়েছি তা আমার দেয়া একশতাংশ ভোটের চেয়ে বেশি।

    তাহলে এ বিধানের অর্থ কি দাঁড়ালো ? এটা বাতিল করা জরুরি। হিরো আলম বলেন, আমাকে আওয়ামী লীগ, জাসদ, প্রশাসন সবাই হারিয়েছে। কারণ, ফলাফল ঘোষণার আগে নন্দীগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, মশাল জিতেছে, শুধু ঘোষণার অপেক্ষা।

    আরও খবর

    Sponsered content

    সুনামগঞ্জ ১৫ মে পর্যন্ত দোকান বন্ধ থাকবে, চেম্বার অব কমার্স ও জেলা ব্যবসায়ী সমিতির নেতাদের সভায় সিদ্ধান্ত

    সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে শতাধিক অসহায়দের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

    সুনামগঞ্জের সাথে দিরাই ও শাল্লার সড়ক যোগাযাগ স্থাপনের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

    সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদে সর্বোচ্চ শিক্ষক নিয়োগের দাবীতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

    করোনা: ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে শনাক্ত ১৭ জন উপসর্গ নিয়ে এক নারী ও এক যুবকের মৃত্যু, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন

    তাহিরপুরে যুবাগোষ্ঠীকে বিভিন্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি মূলক সভা অনুষ্ঠিত