প্রকল্পটির আওতায় জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কৃষিপদ্ধতি কাজে লাগানো হবে। বনজীবীদের ব্যবসায়িক উদ্যোগে সহায়তা দেওয়া হবে। আয় ও জীবিকার জন্য বন থেকে প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনা হবে। এ জন্য স্থানীয় লোকজনকে দীর্ঘ মেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সক্ষম করে তুলতে সাহায্য করা হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘আমাদের সবাইকেই হাত বাড়িয়ে পরিবেশ সুরক্ষা করতে হবে। আমাদের সম্পদ রক্ষা করে আগামী প্রজন্মের কাছে নিয়ে যেতে হবে। যারা আমাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে, তারা আমাদের বন্ধু। আমরা তাদের স্বাগত জানাই। কিন্তু কাজটা আমাদের করতে হবে। আমাদের সম্পদ কম। কিন্তু আগের তুলনায় আমাদের অনেক সম্পদ আছে।’
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল ও জলাভূমি অঞ্চলগুলোকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষায় এই প্রকল্প কাজ করবে বলে জানান ইউএসএআইডির ডেপুটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (পলিসি অ্যান্ড প্রোগ্রামিং) ইসোবেল কোলম্যান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ সরকার যৌথভাবে সামনের দিনগুলোতে আরও কাজ করবে।