• অনিয়ম / দুর্নীতি

    দৃষ্টি আকর্ষণঃ কথিত সাংবাদিক কামাল ওরফে কালা কামাল এসব করছে কি-?

      প্রতিনিধি ১২ জুন ২০২১ , ৪:৩০:৫৮ অনলাইন সংস্করণ

    সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক মহোদয়/পুলিশ সুপার মহোদয় আইনশৃংখলা বাহিনী
    সভাপতি সম্পাদক/ সাধারন সম্পাদক সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব—-
    জামিনপ্রাপ্ত আসামীর ওপর মোটরসাইকেলের জাম্পার নিয়ে হামলার জন্য দুই সহোদের মহড়া
    সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে ঘাগটিয়ায় সম্প্রতি সময়ে ঘটে যাওয়া কথিত সাংবাদিক কামালের ওরফে কালা কামালের উপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
    মামলার আসামীরা জামিন পেয়েছেন। আদালতে বিচার চলমান রয়েছে। অপরাধী হলেও শান্তি পাবে আমি চাই, আপনারাও চান।
    কিন্তু এরপরও কামাল পেশার প্রতি সম্মান না রেখে কয়েকমাস হাজত বাসের পর জামিন প্রাপ্ত আসামীদের উপর একাধিকবার হামলার চেষ্টা চালিয়ে গেছে তার ভাই রাসেলকে সাথে নিয়ে।
    আজ ১১ জুন প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধার এতিম সন্তান মাহমুদ আলী শাহ ব্যবসায়ীক লেনেদেন শেষে বাদাঘাট বাজার হতে বাড়ি ফেরার পথে তার ওপর হামলার জন্য ধাওয়া করতে থাকে।
    প্রাণ রক্ষার্থে মাহমুদ আমার বাদাঘাট কলেজ রোডের বাসায় আশ্রয় নেয়। এর আগে জামিন প্রাপ্ত দ্বীন ইসলামের সাথে একই আচরণ করে। কিন্তু এসবের দায়ভার কি সাংবাদিক সমাজ বহন করবে? বা এগুলো ডশ সাংবাকিতার নীতিমালার ভেতরে পড়ে।?
    বিসয়টি খোঁজ নিতে আমি বাসার গেইট পেড়িয়ে সড়কে আমার দোকান কোটার সামনে যাওয়ার পর শুধু আমি একা নাই অনেকেই দেখেছেন কামাল মোটরস্ইাকেল চালায় পেছনে তার ভাই বালু লুটকারি রাসেল দুটি মোটরসাইকেলে জাম্পার নিয়ে মহড়া দিচ্ছে আমার বাসার সামনে।
    পরে আমাদের পরিবার ও স্বজনরা ঘটনা জেনে কলেজ রোডে বাসার সামনে আসার পর সে তার ভাইকে নিয়ে মানিকের ফ্লেক্সিলোডের দোকানে আশ্রয় নেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা যাচাই শেষে তাকে বাজার হতে তার ভাই সহ চলে যেতে বলে । রাস্তায় রাস্তায় লোক দাড় করিয়ে রাখে হামলার জন্য। কিন্তু ব্যার্থ হয়। সাংবাদিকদের সহানুভুতি নিয়ে সে এসব করছে দ্বীর্ঘ দিন ধরেই। তার মামা সেলিম –নবাব, আত্বীয় মুহিত চৌধুরী । এদের দিয়ে এ রকম বাহাদুরী করে আসছে। তার মামা মিয়ারচর পাঠানপাড়া খেয়াঘাটের ইজারাদার। এ ঘাট দিয়ে গেলেও নাকি লোকজনকে পিটাবে। এটা সাংবাকিতদা না অপসাংবাদিকতা/ সাংবাদিকতাকে পুজি করে একের পর এক অপকর্ম জায়েজ করার হাতিয়ার বানিয়েছে।
    বিষয়টি আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি। আশা করি পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে আপনারা একটি দিক নিদের্শনা দেবেন।
    সে নিজেই একজন আসক্ত, ট্যাবলেট বিক্রেতা , চাদাবাজ, ২০১৫ সালে জাদুকাটায় বালু লুট করতে গিয়ে একবার মারধরের শিকার হয়ে পালিয়েছিল। চাঁদাদাবির জন্য থানায় জিডি হয়। চাদাবাজির জন্য মামলা হয়, হুমকির জন্য জিডি হয়, সবই অপকর্ম পার পেয়ে যায় সাংবাকিতার দোহাই দিয়ে।
    সীমান্তে এবং উপজেলার অভ্যন্তরে যত মাদক বা ভারতীয় বিড়ি কারবারী আছে সবই তার আপনজন। অবৈধ ভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ এবং আমার ল্যাপটপ , মুঠোফোন ডাকাতি, আমাকে অপহরণ, ইয়াবা নিজে বহন করে আমার কোমড়ে দিয়ে ফাসানো,আমার কিশোর ছেলের উপর বারবার হামলার চেস্টা, তাকে ফাসানো,আমার বিরুদ্ধে জনগণকে উস্কে দেয়া, আমার কিশোর ছেলে এসি সন্তাসের শিকার হল আসামীদের সাথে তার সখ্যতা কেন? দৈনিক যুগান্তরে সংবাদ প্রকাশের পর সংবাদে ক্ষুদ্ধ মানুষজনদের উস্কে দিয়ে প্রতিবাদের নামে টাকা নেয়া,আমাকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মত মামলার ফা^িসয়ে দিতে মানববন্ধন করানো আমার মত সাংবাদিক এবং আমার পরিবারেকে ফাসানো কান্ডে কিংবা কোন অপকর্মে ব সে অনুপস্থিত ছিল সেটি আপনারা খোজ নেন। তার অপর্কেশ আরো কয়েকজন অনলাইন বা অখ্যাত পত্রিকার কথিত সাংবাদিরাও জড়িত ছিলেন এখানো আছেন।
    শুধু মাত্র এ মহান পেশার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ায় তার ও তার অনুসারীদের প্রতিটি হয়রানি আঘাত নিরবে সয়ে গেছে। এরপর বিচারের ভার আপনাদের হাতেই ছেড়ে দিলাম। ।

    বিনীত

    হাবিব সরোয়ার আজাদ,দৈনিক যুগান্তর,স্টাফ রিপোর্টার/প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব। কার্যনির্বাহী কমিটির সমস্য সুনামগঞ্জ রিপোটার্স ইউনিটি। উপ পরিচালক পরিবেশ ও মানবাধিকার উন্নয়ন সোসাইটি ঢাকা-বাংলাদেশ।।

    আরও খবর

    Sponsered content