• রাজনীতি

    বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সিলেট বিভাগের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়

      প্রতিনিধি ২৪ মার্চ ২০২১ , ৬:২১:১৯ অনলাইন সংস্করণ

    স্টাফ রিপোর্টারঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তা দল বিএনপি সিলেট বিভাগের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির উদ্যোগে সিলেট বিভাগের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছে।
    আজ অভিযাত হোটেল স্টার প্যাসিফিক এর হল রুমে সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সিলেটের আহ্বায়ক আরিফুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম সাজুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে প্রজেক্টারের মাধ্যমে ভিডিও বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন মিডিয়া কমিটির আহ্বায়ক ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন মিডিয়া কমিটির সদস্য সচিব ও বিএনপি চেয়ার পার্সনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম,
    বিশেষ  হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন মিডিয়া কমিটির সদস্য সচিব ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ।
    বিএনপি চেয়ার পার্সনের উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সিলেট বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ডাক্তার সাখাওয়াত হোসেন জীবন ও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ছাতক দোয়ারার সাবেক সাংসদ ও সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন।
    মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, আমরা স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূর্তি সার্বজনীনভাবে পালন করতে চাই কিন্তু সরকার ২৭ মার্চ পর্যন্ত আমাদের সকল প্রোগ্রাম বন্ধ ঘোষণা করেছে। পাকিস্তানের শাসনামলেও পুলিশের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে মিটিং করতে হয়নি কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও এখন গণতান্ত্রিক ভাবে সভা সমাবেশ করতে পুলিশের অনুমতি নিতে হয়।
    মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। এখন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস একতরফা নিয়ে আসা হচ্ছে।
    স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের মাধ্যমে আমরা প্রমাণ করতে চাই কেউ একা একা যুদ্ধ করেননি।
    সিলেটের তেলিয়াপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধের পরিকল্পনা করা হয়েছিলো।
    আমরা ভাগ্যবান আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা একজন স্বাধীনতার ঘোষক এবং সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের মাধ্যমে সম্মুখ সমরে লড়াই করেছেন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।
    বক্তারা আরও বলেন, ‘আজ জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব কেড়ে নেয়া হচ্ছে। বাঙালী সৈনিকদের দ্বারা যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিলো তাতে এদেশের কৃষক শ্রমিক তাতী জেলে সবাই মিলে যোগ দেয়। যদি কেউ কলমের খোঁচায় এসব বদলে দিতে চায় তবে কেউ মনে হয়না মেনে নেবে।

    আরও খবর

    Sponsered content