প্রতিনিধি ৮ মার্চ ২০২১ , ১:১৫:৩৫ অনলাইন সংস্করণ
ডেস্ক রিপোর্টঃ দিরাইয়ে পিআইসির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ” শিরোনামে কালনী ভিউ অনলাইন ডট কমের সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের পিআইসি নং ৩৬ এর সাধারণ সম্পাদক চুনু মিয়া। তিনি বলেন ওই পিআইসির সভাপতি উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের রাড়ইল গ্রামের ফরহাদ হোসেন চৌধুরী আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত পিআইসির টাকা নিয়ে রোববার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে পিআইসির টাকা আত্মসাতের লিখিত অভিযোগ করেন।
আনিত অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবী করে চুনু মিয়া বলেন,প্রথম কিস্তির সম্পূর্ণ ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার ৯ শত টাকা সভাপতি উত্তোলন করে নিজে নেন।
২ নম্বর কিস্তির ৪ লক্ষ ৬৭ হাজার ৯ শত টাকার সব টাকাই সভাপতি নেন।
পিআইসির সাধারণ সম্পাদক চুনু মিয়া বলেন, এস্কেভেটার ও ড্রাম ট্রাকের ঠিকাদার মোঃ কুতুব উদ্দিনকে ১লক্ষ ৪৬ হাজার ৩শত টাকা,ট্রাকের তৈল বাবৎ ৮১ হাজার টাকা,লেভার বাবৎ ৩০ হাজার, মাটি ক্রয় বাবৎ ৪০ হাজার,রাস্তা মেরামতে ৭ হাজার টাকা আমি দিয়েছি এবং পিআইসি বাবৎ আরো ১০ হাজার টাকা আমার পকেট থেকে খরচ হয়।
পিআইসি বাবৎ সভাপতির কাছে আমার পাওনা রয়েছে ৩লক্ষ ১৪ হাজার ৩ শত টাকা।
সভাপতির নিকট পিআইসির জমা ৯ লক্ষ ৩৫ হাজার ৮শত টাকার এখন ও তিনি কোন ক্ষাতে ব্যয় করেননি, হিসেব ও দেননি,আমার পাওনা টাকা চাওয়াতেই তিনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে মামলার হুমকি দেন।
আমার পাওনা টাকা দাবী করলে সভাপতি বিভিন্ন টালবাহানা করেন,দেই দিচ্ছি বলে সময়ক্ষেপণ করেন।
একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় এই মিথ্যা অভিযোগ ও সংবাদের অবতারণা করেন, এমনকি আমাকে সম্পাদক থেকে অব্যহতির জন্য ও অভিযোগ করেন।
আমি নিখোজ বলে ও উনি অভিযোগ করেন অথচ আমি স্বয়ং উপস্থিত থেকে বাঁধের কাজ সম্পূর্ণ করি,যা এরিয়া ম্যানেজার নগেন্দ্র ওয়াকিবহাল।
মিথ্যা অভিযোগের জবাব দিতে মাননীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত আবেদন এবং সংবাদ সম্মেলনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে ও চুনু মিয়া জানান।