বিশেষ প্রতিনিধিঃ প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবিকা নিয়ে কথা বলব। যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি বা (সংগঠক) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।তিনি হলেন যুক্তরাজ্য শাখার বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সফল সাধারন সম্পাদক ফেরদৌস আরা পাখি, তিনি জন্মগ্রহন করেন কুমিল্লা জেলায় তাহার পিতা মোহাম্মদ মহসীন উল্লাহ মাতা মোছাঃ বকুল বেগম, পড়াশোনা করেন কুমিল্লা থেকে এইচ এস সি পাস করে প্রায় বিশ বৎসর আগে যুক্তরাজ্য প্রবাসে স্বামী সাইফুর রহমান এর সাথে চলে যান। দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি তিনি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত।প্রবাসী মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামিলীগের প্রতিটি সেমিনারে,প্রোগ্রামে গিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ফেরদৌস আরা পাখি একজন সফল সংগঠক এবং তিনি প্রবাসী সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি আজ যুক্তরাজ্যে সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা। সংগঠনের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য অগ্রণী ভূমিকা রেখে যুক্তরাজ্য প্রবাসী মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। সফল নেত্রী ফেরদৌস আরা পাখির নিজ জেলা কুমিল্লা এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই, সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। বয়সে তরুনী হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল নেত্রীকে যুক্তরাজ্য দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। যুক্তরাজ্য প্রবাসীদের মতে, আমরা একজন নেত্রী পেয়েছি যাকে ডাক দিলে সব সময় পাওয়া যায় তিনি হলেন ফেরদৌস আরা পাখি। ফেরদৌস আরা পাখি একজন ভাল মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবিকা এবং উদীয়মান নেত্রী হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।